০৩। ব্লাড সুগার স্পাইকস: তাদের কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকা সত্ত্বেও, একসাথে অনেক কলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।

রাতে ফল, বিশেষ করে কলা খাওয়া নিয়ে সবারই ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। অনেকেই রাতে কলা খেতে নিষেধ করেন। এই ক্ষেত্রে, এটি সবার জন্য এক নয়।

অভিনেতা অভিনেত্রী মুভি: কারেনজিৎ কৌর ভোহরা বা বর্তমান সময়ের সানি লিওনের জন্য ...

০২। উন্নত হজম: কলায় খাদ্যতালিকাগত ফাইবার রয়েছে যা অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং স্বাস্থ্যকর হজমকে উন্নীত করতে সাহায্য করতে পারে।

৭ কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। শরীরের পটাশিয়ামের চাহিদা মেটাতে প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে উপকার পাওয়া যায়।

কলার রয়েছে বহুবিধ গুণাবলী। এতে যে পরিমাণ পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা কিডনীকে সঠিকভাবে তার কার্যক্রম পরিচালনা করতে দারুণ ভাবে সহযোগীতা করে। এর পটাশিয়াম লেভেল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সহ কিডনির কার্যক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ উপকারী। এছাড়াও দৈনিক কলা খেলে কিডনিতে পাথর হওয়া, মুত্রনালীর ইনফেকশন হওয়া, মস্তিষ্কের স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা, আলসারের ঝুঁকি ইত্যাদিও কমে যায়।

কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। তাই read more পড়াশুনার সময় বা যে কোনও মানসিক কাজে কলা খাওয়া উচিত।

ইমার্জেন্সি ও ৭২ ঘন্টার পিল খাওয়ার নিয়ম

 আরো পড়ুন ঃ কালোজিরা – খাওয়ার উপকারিতা – কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন

কলা পেট পরিষ্কার রাখে পাশাপাশি হজমশক্তিও বাড়ায়। এতে থাকা ফাইবার এই কাজে সাহায্য করে।

এছাড়াও কলার ভিটামিন বি-৬ রক্তের লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

ম্যাঙ্গানিজ: এই ট্রেস খনিজটি হাড় গঠন, রক্ত ​​জমাট বাঁধতে এবং প্রদাহ কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃ  চলো প্রতিদিন ডিম খাই, প্রোটিনের অভাব তাড়ায়

০৪। এনার্জি বুস্ট: গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা দ্রুত এবং টেকসই শক্তি বৃদ্ধি করে।